সূরাহ ইয়া সীন-এ আমরা দেখি যে, একটি নগরীতে
যখন দুজন বার্তাবাহক এসেছিলেন—মানুষকে আল্লাহর
একত্বের দিকে আহ্বান জানাতে—তখন নগরীর লোকজন
তাঁদের অস্বীকার করেন। আল্লাহ তখন তৃতীয় আরেকজন রাসূলকে পাঠিয়ে তাঁদের শক্তিবৃদ্ধি
করেন। কিন্তু এরপরও নগরীর লোকজন তাদের অস্বীকার করেন, এবং আল্লাহর একত্বে অবিশ্বাসী থাকেন।
28 February 2015
12 February 2015
জীবনের তিনটি মহাপ্রশ্ন
প্রথম ভাগ — কে আমাদের স্রষ্টা?
মূল: ড. লরেন্স ব্রাউন (Dr. Lawrence Brown)
জীবনের
কোনো এক পর্যায়ে যেয়ে সবার মনেই এই প্রশ্ন জাগে: “কে আমাদের সৃষ্টি করেছেন?”, “কেন
আমরা এখানে এসেছি?”
তো
কে আমাদের সৃষ্টি করলেন? আমাদের অধিকাংশ মানুষই ধর্মের মাঝে যতটা না বেড়ে উঠেছি
তার চেয়ে বেশি বেড়ে উঠেছি বিজ্ঞানের মাঝে। আর তাই আমরা স্রষ্টাকে যতটা না বিশ্বাস
করি তার চেয়ে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি বিগ ব্যাং বা মহা বিস্ফোরণ ও বিবর্তন তত্ত্বকে।
কিন্তু কোনটা বেশি অর্থবহ? বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ও সৃষ্টিতত্ত্ব যে পাশাপাশি অবস্থান
করতে পারে না এর পেছনে কি কোনো কারণ আছে?
মহা
বিস্ফোরণ হয়তো মহাবিশ্ব সূচনার কারণ ব্যাখ্যা করতে পারে, কিন্তু মহা বিস্ফোরণের
জন্য যে আদি ধূলিকণার প্রয়োজন ছিল সেটা কোথা থেকে এল সেই ব্যাখ্যা সে দিতে পারে
না। নিশ্চয় কোথাও-না-কোথাও থেকে এসেছে এই ধূলিকণা দুটো। এ
দুটোর মধ্যে এত পরিমাণ পদার্থ ছিল যে শুধু আমাদের গ্যালাক্সিই নয় এ ধরনের আরও কোটি কোটি গ্যালাক্সির
জন্ম দিতে পেরেছে। এখন প্রশ্ন হলো এই ধূলিকণা কোথা থেকে এল? কে বা কী এই আদি
ধূলিকণা সৃষ্টি করেছে?
Subscribe to:
Posts (Atom)