চট্টগ্রাম এলেই আমার একটা বাতিক হচ্ছে বইঘর (লাইব্রেরি) ঘুরে দেখা। কোনো বই কেনার তাগিদ থাকুক কি না থাকুক, আমি লাইব্রেরি ঘুরি—বই দেখি, উল্টে পাল্টে দেখি। নতুন কী বই এল, বইয়ের আকার আকৃতির কেমন রূপ বদলাল এগুলো খেয়াল করি। মোট পৃষ্ঠার তুলনায় দামটা কেমন সেটা মেপে দেখি। ব্যক্তিগতভাবে আমি একটা প্রকাশনা সংস্থার সঙ্গে যুক্ত ছিলাম, তাই বইয়ের বাহ্যিক ব্যাপারটাও মাথায় ঢুকে গেছে।
বইয়ের সঙ্গে যাদের ন্যূনতম সম্পর্ক আছে তারা সম্ভবত “বাতিঘর” লাইব্রেরির নাম শুনে থাকবেন। একটি সম্পূর্ণ লাইব্রেরি বলতে যা বোঝায় এটা অনেকটা তা-ই। ভাষা, সাহিত্য থেকে শুরু করে প্রবন্ধ, গল্প, উপন্যাস কিংবা গবেষণাধর্মী সব ধরনের বইয়েরই খনি এই লাইব্রেরি। শত শত বইয়ের ভিড়ে মনটা একটু থিতিয়ে গেলে কফি পান করে চাঙা হওয়ার সুযোগ আছে এখানে। কাজেই বইপ্রেমীদের জন্য আদর্শ এক স্থান এটা।
বইয়ের সঙ্গে যাদের ন্যূনতম সম্পর্ক আছে তারা সম্ভবত “বাতিঘর” লাইব্রেরির নাম শুনে থাকবেন। একটি সম্পূর্ণ লাইব্রেরি বলতে যা বোঝায় এটা অনেকটা তা-ই। ভাষা, সাহিত্য থেকে শুরু করে প্রবন্ধ, গল্প, উপন্যাস কিংবা গবেষণাধর্মী সব ধরনের বইয়েরই খনি এই লাইব্রেরি। শত শত বইয়ের ভিড়ে মনটা একটু থিতিয়ে গেলে কফি পান করে চাঙা হওয়ার সুযোগ আছে এখানে। কাজেই বইপ্রেমীদের জন্য আদর্শ এক স্থান এটা।